Handbook of Healthcare and Medical Condition-related Terms by Topon Paul |
Buy at Lulu.com | বইটা কিনুন |
বই নিয়ে বাংলাদেশের সংবাদ-পত্রের প্রতিবেদন (Newspaper Report): Dhaka Times |
Free Download of First Edition is NO Longer Available! Free Downloaded: About 5,410 Copies | Buy the book at Lulu.com |
জাপান প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য অতি প্রয়োজনীয় এই বইটা এখন পাওয়া যাচ্ছে Lulu.com এ |
Book Cover and Sample Pages |
|
Disclaimer: The author is not responsible
for any loss of life or any kind of damage incurred by using this
handbook. Use this information at your own risk. There is no warranty
that this information is 100% accurate. এই পুস্তিকা ব্যবহার করে যদি কারো কোন ক্ষতি হয় কিংবা জীবনহানি ঘটে তার জন্য লেখক কোনভাবেই দায়ী নয়। এই পুস্তিকার তথ্য ১০০% সঠিক নাও হতে পারে। কাজেই নিজ দায়-দায়িত্বে এ পুস্তিকা ব্যবহার করবেন। |
Readers' Comments About First Edition of the Book |
If you find the book helpful, please send us your comments at the contact email mentioned at the book or at info@deshbideshweb.com | deshbideshweb@gmail.com |
1. ড. তপন পাল
রচিত চিকিৎসা শাস্ত্র বিষয়ক একটি পরিভাষা পুস্তিকা দেখে আমি
খুব মুগ্ধ হয়েছি। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং-এ পড়াশুনা করা
এই তরুণ বিশেষজ্ঞের লেখা পুস্তিকাটি দেখে প্রথমেই আমাদের সেই গ্রাম বাংলার
পুরানো প্রবাদের কথা মনে পড়ে গেল, ‘যে রাঁধে, সে চুলও বাঁধে’। কারণ, এই
পুস্তিকার রচয়িতা একজন
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হলেও, সে শুধু কম্পিউটার সায়েন্সই নয়, চিকিৎসা
শাস্ত্র বিষয়ক পুস্তিকা লেখারও দক্ষতা রাখে। এই পুস্তিকা দেখে মুগ্ধ হওয়ার
একটি বড় বিষয় হল, এটা শুধু বাংলা ভাষায় নয়, পাশাপাশি ইংরেজি ও জাপানী
ভাষাতেও লেখা হয়েছে। তাই, পুস্তিকাটি জাপান প্রবাসী অনেকের উপকারে আসবে
বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। এধরণের পুস্তিকা প্রণয়নে যথেষ্ট ধৈর্য ও শ্রমের
প্রয়োজন হয়, তা অবশ্য বলাই বাহুল্য। বাংলা, ইংরেজী ও জাপানী ভাষায় পরিভাষা
সম্বলিত এ জাতীয় বই খুবই বিরল। জাপানী ভাষার উচ্চারণ বাংলা ভাষায় লিখা খুব
সহজ নয়।
তবে লেখক খুব যত্ন সহকারে একটি সুন্দর উচ্চারণ তালিকাও সংযোজন করেছে যা
শুধু এই বইয়ের পাঠকই নয়, যে কোনও ভাষা শিক্ষানবিশদেরও অনেক উপকারে আসবে
বলে আমার ধারণা। পুস্তিকাটিতে হাসপাতাল ও জরুরী অবস্থা সহ বিভিন্ন রোগের
পরিভাষা ১৪টি পরিচ্ছেদে সাজানো হয়েছে। প্রতিটি পরিচ্ছেদের বিষয়গুলি ৩টি
ভাষায় অতি দক্ষতার সাথে লেখা হয়েছে। জাপানী কানজিতে লেখা সব শব্দের
পাশাপাশি সেটার উচ্চারণ শুধু হিরাগানা বা
কাতাকানাতেই নয়, বাংলাতেও লেখা হয়েছে। আমার কাছে এটা একটা অসাধারণ সুন্দর
কাজ বলে মনে হয়েছে এবং লেখক অতি উচ্চ প্রশংসার দাবীদার। পরিশেষে, বইটি ও
লেখকের প্রতি আমার একান্ত শুভ কামনা রইল। আগামীতে আরও সৃজনশীল কাজের
প্রতিক্ষায় রইলাম। --মুনশী খ আজাদ, প্রাক্তন বাংলা শিক্ষক, জাইকা, টোকিও, ২০১৯-০১-২৬ |
2. পরবাসে যাপিত
জীবনে স্বাস্হ্য সুরক্ষার জন্য চিকিৎসা সেবা অতীব জরুরী। রোগ
নির্ণয় ও চিকিৎসার প্রয়োজনে জাপানি ভাষার দক্ষতা না থাকলে সঠিক চিকিৎসা
বাধাগ্রস্ত হয়। তাছাড়া রোগ ও চিকিৎসা বিষয়ক কিছু পরিভাষা যা অনেকের অজানা।
ড. তপন পাল জাপানে চিকিৎসা বিষয়ক সহজবোধ্য একটি গাইড বই প্রকাশ করেছে জেনে
অানন্দিত হলাম। জনকল্যাণমূলক এরকম একটি প্রকাশনার জন্য লেখককে ধন্যবাদ ও
প্রবাসী হিসেবে বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই। ২০১১ সালে স্মরণকালের ভয়াবহ
ভূমিকম্প ও দানবীয় সুনামির সময় বিচ্ছিন্ন ও বিধ্বস্ত জনজীবনে ড. তপন পাল
প্রতিদিন তার কমিউনিটি পোর্টাল www.deshbideshweb.com এর মাধ্যমে
তথ্য-উপাত্ত ও করণীয় বিষয়ক আপডেট দিয়ে প্রবাসী কমিউনিটির পাশে
দাঁড়িয়েছিলেন। সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে তার এই স্বেচ্ছা শ্রমের জন্য আমরা
প্রবাসীরা কৃতজ্ঞ। ড. তপন পালের এই স্বাস্হ্যবিষয়ক গাইড বইটি সকল
প্রবাসীদের জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠবে বলে আমি নিশ্চিত। --কাজী ইনসানুল হক, মিডিয়া কর্মী, টোকিও (kaziensan@gmail.com) |
3. ড. তপন পাল
রচিত এই পুস্তিকাটি নিঃসন্দেহে সময় উপযোগী, তথ্য সমৃদ্ধ এবং
অতীব প্রয়োজনীয়। বইটি নিয়ে আলোচনা করার পূর্বে যে কথাটি না বললেই নয়, তা
হলো জাপানের মতো ব্যস্ততম প্রবাস জীবনে ভাষাগত সমস্যার কারনে ভুক্তভুগিদের
কথা চিন্তা করে ড. তপন পাল, যিনি কিনা একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানের একজন
জ্যেষ্ঠ গবেষক হিসেবে কর্মরত, যে অসাধ্য কাজটি সম্পন্ন করার চেষ্টা করেছেন
তা সত্যিই প্রশংসার দাবী রাখেন। এইজন্য লেখক কে ধন্যবাদ না জানালেই নয়।
পুস্তিকাটিতে জাপানী বর্ণের উচ্চারণে জাপানী বর্ণ এবং বাংলা বর্ণে
উচ্চারণের পাশাপাশি যদি ইংরেজী অক্ষর দেওয়া যেতো তাহলে পাঠকদের বহুবিধ
সুবিধা হতো বলে আমার বিশ্বাস। যেমন বাংলা ‘শ’ , ‘স’ এবং ষ’ কিংবা ‘জ’ বা
‘য’ এর উচ্চারণ প্রায় একই রকম শুনা গেলেও ‘S’ ও ‘SH’ কিংবা ‘J’ ও ‘Z’
উচ্চারণে কিছু কারুকাজ রয়েছে। বিশেষ করে বহুবিধ উচ্চারণের বেলায় ।
এই পুস্তিকাটি কেবলমাত্র স্বল্প জাপানী জানা প্রবাসীদের জন্য যে
অত্যাবশ্যকীয় তা কিন্তু নয় বরং বলা যেতে পারে জাপান প্রবাসীদের জ্ঞানকোষ।
ভালো জাপানী ভাষা জানা প্রবাসীদের জন্য অতীব প্রয়োজনীয়। কেননা, প্রথমত ভাল
জাপানী ভাষা জানা থাকলে ও অসুখ – বিসুখে জরুরী সময়ে রোগীর উপসর্গের জাপানী
শব্দ জানা না থাকলে চিকিৎসককে বুঝানো মুশকিল হয়ে যায়। দ্বিতীয়ত জাপানী
ভাষা না জানা পরিবারের কেউ অসুস্থ হলে জাপানী জানা লোকটিকেই কাজে ছুটি
করে, সময় নষ্ট করে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হয়। তাই ড. তপন পাল রচিত এই
পুস্তিকাটি জাপান প্রবাসীদের সকলেরই উপকারে আসবে বলে আমার বিশ্বাস ।
আমি লেখকের কাছ থেকে প্রবাসীদের কল্যাণে আরো বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজ
প্রত্যাশা করি এবং লেখক ও লেখকের পরিবার বর্গের সকলের কল্যাণ কামনা করছি ।
– রাহমান মনি, সাপ্তাহিক, জাপান প্রতিনিধি (rahmanmoni@gmail.com) |
4. প্রবাস জীবনে সব চেয়ে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার মধ্যে একটি হলো
রোগে আক্রান্ত হওয়া।
স্থানীয় ভাষা না জানলে স্বাভাবতই ভয়ের মাত্রা বেড়ে যায়। বিশেষ করে জাপান
এমন একটি দেশ যেখানে চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রায় সব ব্যাপারেই জাপানি ভাষাই
ব্যবহার করা হয়। সেই জন্য ড. তপন পালের উদ্যোগে যে পুস্তিকাটি তৈরি করা
হয়েছে, সেটি জাপান প্রবাসী বাঙ্গালিদের জন্য বড় কল্যাণ বয়ে আনবে। তাঁর এই
উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। বইটি তৈরির কাজে যারা সহযোগিতা করেছেন, তাঁদেরও
অভিনন্দন জানাই। জাপানি ভাষার কিছু উচ্চারণ বাঙ্গালিদের কাছে জটিল মনে হতে
পারে। সেগুলির মধ্যে একটি হ্রস্ব স্বরধ্বনি ও দীর্ঘ স্বরধ্বনির উচ্চারণগত
পার্থক্য। কোনো নারী সম্বন্ধে উল্লেখ করতে গিয়ে যদি “ওবাসান(আন্টি)”
কথাটার জায়গায় “ওবা-আ-সান”বলে ফেলেন, তবে মহা কেলেঙ্কারি হয়ে যেতে পারে
কেননা সেই একটা দীর্ঘ আ-স্বরের উপস্থিতির দ্বারা সেই নারীর বয়স হঠাৎ বেড়ে
গিয়ে কথাটার মানে “বুড়ি”হয়ে যেতে পারে। এই পুস্তিকায় যেমন দীর্ঘ স্বরের ই
প্রকাশ করতে গিয়ে “ঈ”এবং উ-এর দীর্ঘ উচ্চারণ বোঝাতে গিয়ে “ঊ”বর্ণ ব্যবহার
করা হয়েছে। এই নিয়ম আয়ত্ত করতে পারলে পাঠকদের উপকারে আসবে। এই পুস্তিকাটি
জাপান প্রবাসী বাঙ্গালিদের স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়ক হবে, সেই আশা করছি।
অন্য দিকে, অর্থনৈতিক ও অন্যান্য যোগাযোগ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে
বঙ্গভূমিতে বসবাসকারী জাপানিদের সংখ্যাও বেড়ে যাচ্ছে। তাঁদের জন্যও এই
বইটি বড় সহায়ক হবে বলে আমার বিশ্বাস। – কাজুহিরো ওয়াতানাবে, সাবেক প্রধান, বাংলা বিভাগ, এনএইচকে ওয়ার্ল্ড অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, টোকিও বিদেশ বিদ্যা বিশ্ববিদ্যালয় |
5. To survive in
Japan it is very much important to know Japanese
language. As most of the Japanese hospitals use Japanese language,
without knowing medical terms it is very difficult to make them
understood one’s emergency situation. So, this book is so much helpful
for us (people living in Japan) to get well soon from any kind of
illness or accident. Among thousands of Japanese words, if one can
memorize at least medical related terms included in this book, it can
help a lot to overcome any emergency situation. I really appreciate
this initiative of the author and I’m also grateful to him for his
great contribution. --Tanwi Biswas, Student, Tokyo Institute of Technology |
6. I have read
this book and found that it covers most of the terms that
are needed to visit a doctor. I had been searching this type of books
or documents when I had started to live in Japan. I would like to thank
the author for his efforts to write such a useful handbook. I strongly
believe that it will make people’s life easier to visit hospitals as
well as make Japan life smoother. Many many thanks. --Kishore Kumar Pal, IT Professional |
7. গবেষক বিজ্ঞানী
ড.
তপন পাল সত্যিকার অর্থেই সবার মাঝে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া একজন মেধাবী
শিক্ষকও বটে। সামাজিক উন্নয়ন কর্মকান্ডে এবং শিক্ষা দান বিষয়ক যে কোন
কর্মসূচীতে তিনি থাকেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে সর্বাগ্রে। লেখক মহোদয়ের
নির্দিষ্ট বিষয় ভিত্তিক জাপানী ভাষা শিক্ষা সংক্রান্ত বইটি আমরা যারা নতুন
প্রবাসে এসেছি তাদের জন্য মহামূল্যবান সম্পদ সমতুল্য। কারণ ভাষা শিক্ষা
স্কুলের দূরত্ব, উচ্চ কোর্স ফিসহ নানাবিধ কারণে হয়তো অনেকেরই সেভাবে
স্কুলে গিয়ে ভাষা শিক্ষা গ্রহন করা সম্ভবপর হয় না। সেখানে এই বইটি রচিত
হয়েছে ভীষণ যত্ন নিয়ে। প্রয়োজনীয় সমস্ত শব্দই বাংলা ও ইংরেজীতে অনুবাদ করা
হয়েছে। জাপানী ভাষা আমাদের নতুনদের কাছে কঠিন মনে হলেও বইটিতে প্রয়োজনীয়
শব্দগুলো জাপানী ভাষায় এত সুন্দর ভাবে গুছিয়ে লেখা হয়েছে যে একবার পড়লেই
এই মনোবৃত্তি আসতে বাধ্য হবে যে -"বাহঃ! একসংগে সবই আছে! এখনই শিখে
ফেলবো!" আমরা জাপানী ভাষা না জানার কারণে অনেক সুবিধা নেওয়া থেকে বঞ্চিত
হই। এমনকি কাছের মানুষদের ভীষণ ব্যস্ততার কারণে প্রয়োজনের সময় অনেক
অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা নিতে ব্যর্থ হই। এ রকম
পরিস্থিতিতে ড. তপন পাল কর্তৃক রচিত বইটি একজন প্রকৃত বন্ধু, সাহায্যকারী
হিসেবে পাশে থাকবে বলে আমার বিশ্বাস। লেখক মহোদয় জাপান প্রবাসী
বাংলাদেশিদের জাপানী ভাষাগত অসুবিধার কথা উপলব্ধি করে যে জ্ঞান-নির্ভর
ভাষা শিক্ষা বইটি শত ব্যস্ততার মাঝেও লিখে প্রকাশ করার উদ্যোগ নিয়েছেন
সেজন্য জাপান প্রবাসী বাংলাদেশিদের পক্ষ থেকে অসংখ্য কৃতজ্ঞতাসহ ধন্যবাদ
জানাচ্ছি। --হাসিনা বেগম রেখা, গৃহিণী, টোকিও |
8. ড. তপন পালের লেখা
চিকিৎসা সংক্রান্ত এই পুস্তিকায় অনেক শব্দ এক সাথে এক জায়গায় আনা হয়েছে যা
কেবল জাপানি না জানা, কম জানা লোকজন নয় বরং ভালভাবে জাপানি ভাষা জানা
অনেকের জন্যও বেশ উপকারী। কেননা, ভাষাগত দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও সঠিক সময়ে
সঠিক শব্দটি হয়তো খুঁজে পাওয়া যায় না, মনে নাও পড়তে পারে। তাছাড়া,
দৈনন্দিন জীবনযাত্রার সাথে সংশ্লিষ্ট শব্দ হয়তো সব সময় ব্যবহারের কারণে
সবার দ্রুত মনে পড়ে, তবে বিশেষ করে চিকিৎসা সংক্রান্ত ব্যাপারে সঠিক শব্দ
হয়তো তাৎক্ষণিকভাবে মনে আসে না। সঠিক শব্দ প্রয়োগ করে ডাক্তারকে বোঝাতে না
পারলে, নানা রকম সমস্যাও দেখা দিতে পারে। কাজেই এই পুস্তিকাটিকে আমার কাছে
স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য জরুরি এবং প্রয়োজনীয় বলে মনে হয়েছে। বিশেষ করে
জাপানি না জানা এবং আশপাশে জাপানি ভাষা জানা কোন বন্ধু-বান্ধব না থাকলে
ভুক্তভোগীকে যে কতখানি বিপদে পড়তে হয়, তা কল্পনা করা সত্যিই কঠিন। নিজে এই
পরিস্থিতিতে না পড়লে বোঝাও হয়তো সম্ভব নয়। অনেকের সাথে ডাক্তারের কাছে আমি
অনেকবারই গেছি এবং প্রতিবারই আমার মনে হয়েছে ভাল জাপানি জানা থাকলেও
ডাক্তারি পরিভাষাটা জানা থাকা সত্যিই জরুরি। কেননা, আমার হাই প্রেশার বলে
সে সংক্রান্ত অনেক শব্দ হয়তো আমি জানি কিন্তু ডায়াবেটিস নেই বলে সেই
সংক্রান্ত কিছু শব্দ হয়তো জানি না। আর বিশেষ করে যদি বাচ্চাদের কোন মানসিক
বিকাশগত সমস্যা হয়, তাহলে আসলেই ডাক্তারকে সঠিকভাবে বোঝানো বেশ কঠিন কঠিন
হয়ে পড়ে। আর মানসিক বিকাশের ব্যাপার বলে সঠিক শব্দগুলো অত্যন্ত জরুরি।
কারণ একটি শব্দের কারণে ডাক্তার ভুল ডায়াগনোসিস করে বসতে পারেন। তাই
শিশুদের মানসিক বিকাশ সংক্রান্ত পরিচ্ছেদটা অত্যন্ত দরকারী পরিচ্ছেদ।
এই পরিভাষা পুস্তিকা থেকে অনেকেই উপকৃত হবেন বলে আমার বিশ্বাস। বিভিন্ন
পরিচ্ছেদে বিভিন্ন রোগের কথা সাজানো রয়েছে বলে সহজেই সবাই প্রয়োজনীয় সঠিক
শব্দটি খুঁজে পাবেন, এই প্রত্যাশা করছি। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ। –তনুশ্রী বিশ্বাস, সংবাদ পাঠিকা, বাংলা বিভাগ, NHK World (Radio Japan) |
9. In Japan,
foreigners, specially those who do not know Japanese
language, face a lot of troubles during getting medical treatment at
hospitals as most of the hospitals do not have any English language
support. Healthcare and medical condition-related terms are written in
this book in a very simple and effective way. Being a doctor, I find
almost all the important terms in this handbook, which are essential
for both the patients and the doctors. I would like to express my
heartfelt gratitude to the author for his wonderful initiative. - Mousumi Bonik, MBBS, Researcher at Tokyo Institute of Technology |
10. First of all, I would
like
to thank Dr. Topon Paul for his great
efforts to summarize some very important terms together in a single
book. I do belief that the book will help people for years, especially,
those who are new to Japan and not so familiar with Japanese language.
If I recall the time I just came in Japan, I can imagine how convenient
this book is. This effort is invaluable when you consider how busy Dr.
Topon Paul is with his duty. He somehow manages time to help other
people. I think the difficult time he passed at the beginning while he
came to Japan has encouraged him to summarize it so that it can help
others. Simply, it is a great effort, and keep going. – Amal Biswas, PhD, Associate Professor, Aquaculture Research Institute, Kindai University, Japan |
11.
দাদা,অশেষ
ধন্যবাদ। বইটি সকলের অনেক উপকারে আসবে। গত নভেম্বরে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে
অবস্থানকালীন সময়ে এমন একটি গাইডলাইনের বড় অভাব বোধ করেছি । সে সময়ে
আপনার সহযোগিতা পেয়ে নিজেকে ততটা একা মনে হয়নি।
দাদা, এটি নিঃসন্দেহে একটি ভাল এবং সমাজসেবামূলক উদ্যোগ। অভিনন্দন! আপনার
মুকুটে আরো একটা পালক যুক্ত হল। --দেবব্রত কুমার মন্ডল, Tokyo University of Science |
12. You have summarized the medical terms in a very
easy way from the requirement prospective.
I think those people who are currently in Japan and those who will
visit Japan in future will definitely be benefited from this
book. It is sometimes difficult to explain human diseases even in
Bengali itself, in English it is more difficult, and in Japanese, there
are no words to explain how difficult it is (my opinion).
When I came to Japan for the first time and got some pain in my lungs,
I was not able to explain my problem to the doctor, and it was very
embarrassing situation for me.
I know many of my friends who do not go to doctors because they fear
they will not be able to explain their symptoms in English to Japanese
doctors though they are paying high medical insurance fees here.
We know that Japanese Government usually provides guidebooks, such as
lifestyle handbook, medical handbook, business establishment handbook,
etc. in Japanese language for Japanese nationals who are in overseas,
for leading a smooth life there. We also need those kinds of books in
Japan to lead a secured and tension-free life. In this direction, I
really appreciate your efforts because your book may be an example of
that. I hope our
Bangladesh Embassy in Japan as well as NGOs may share
your book through their websites or other means if they think it is
useful.
Wish you all the best!!! --Anjan Das, President, Kaicom Solutions Japan Co. Ltd. |
13.
You have done a great job! Credits deserved.
--Ashir Ahmed, Associate Professor, Kyushu University |
Copyright@Topon Paul. All rights reserved. Last update: 2019/3/6 11:50 PM (Tokyo Time) |